পৃথিবীর বুকে প্রত্যাবর্তন
স্কাউটশিপ নিলসকে নিয়ে নিখুঁতভাবে অবতরণ করলাম নেরুদা মরুভূমিতে। অদ্ভুত অনুভূতি হচ্ছে প্রথমবার পৃথিবীতে এসে। আমাদের টাইটানের চেয়ে অন্যরকম। কিন্তু যতটা খারাপ বলা হয়েছে, মোটেই তেমন না, বরং অনেক সুন্দর। যেন প্রাণের ছোঁয়া আছে। অথচ এমন প্রাণহীন জায়গায় নেমেছি যেন কেউ জানতে না পারে যে টাইটান থেকে এসেছি।
আমি এসেছি পৃথিবীতে টাইটানের প্রথম প্রতিনিধি টিই-৩৩০ কে খুঁজতে। দেড় বছর আগে সে পৃথিবীতে এসেছিল, কিন্তু ১৩ মাস পর অজ্ঞাতকারনে হঠাৎ তার সাথে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। এখন ওকে খুঁজতে এবং ওর অসমাপ্ত কাজ শেষ করতে আমাকে পাঠানো হয়েছে। সাথে দেয়া হয়েছে রোবট আরটি-৩এ কে।
উন্নততর সভ্যতার বিপুল শক্তির চাহিদা মেটাতে মানুষ তৈরি করেছিল নিউক্লিয়ার রিয়েকটর, জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র, ফসিল-ফুয়েলের ন্যায় প্রভৃতি পরিবেশ বিধ্বংসী অধিক শক্তি উৎপাদনকারী কেন্দ্র। ফলাফলস্বরুপ, ৩০০০ খ্রিস্টাব্দে পৃথিবী বসবাসের অনুপযোগী হয়ে যায়। মানব প্রজাতিকে রক্ষার উদ্দেশ্যে সামর্থ্যবান মানুষেরা টাইটানে বসতি স্থাপন করে। টাইটান হচ্ছে শনির উপগ্রহ, সৌরজগতে প্রাণের বিকাশযোগ্য দ্বিতীয় স্থান। আর পৃথিবীতে রয়ে যায় আদিম-অনুন্নত মানুষেরা। সেই হতে তারা টাইটানবাসির দয়ায় বেঁচে আছে। টাইটান সভ্যতার প্রায় সাড়ে ৩০০ বছরের ইতিহাসে জীবনধারণের সবকিছু, এমনকি অক্সিজেনের জন্যেও পৃথিবীবাসি আমাদের উপর নির্ভরশীল। কিন্তু ৩৩৩০ সালে তারা যেন হঠাৎ স্বনির্ভর হয়ে গেল। সেবারই প্রথম টাইটানের ইতিহাসের সবচেয়ে কমসংখ্যক অক্সিজেন প্রক্রিয়াজাতকরণ যন্ত্র বিক্রি হল। পৃথিবীর আমদানিকৃত জীবনধারণকরণ ট্যাবলেট, রোবট-মেশিনারিজ প্রভৃতি সবকিছুর সংখ্যাই ছিল নগণ্য। ফলে আমাদের অর্থনীতি হুমকির সম্মুখীন। এজন্যে পৃথিবীর হঠাৎ উন্নতির গোপন রহস্য জানা আমাদের জন্যে অত্যন্ত জরুরি। একাজে টাইটান থেকে মানব প্রতিনিধি টিই-৩৩০ কে পাঠানো হয়েছিল।
নিলস থেকে আরটি-৩এ কে নেমে এলাম। নিলসকে ইনভিসিবল করে দিলাম, জাতে স্কাউটশিপটা কেউ খুঁজে না পায়। এমন সময় ইয়ার-ফোনে টাইটান থেকে প্রফেসর ত্যাশের কণ্ঠ শোনা গেলো “টিই-৩৩২, পৃথিবীতে তোমার নাম সৃস, বয়স ১৮, পরিবার-পরিজনহীন এক ভবঘুরে কিশোরী। টিই-৩৩০ হচ্ছে জে, তোমার যমজ ভাই, পৃথিবীতে তোমার একমাত্র আপনজন। পৃথিবীবাসীর কাছে তোমার একমাত্র উদ্দেশ্য ওকে খুঁজে বের করা। তোমার কন্টাক্ট লেন্স দিয়ে তুমি যা দেখছ আমিও তাই দেখছি, তোমার ইয়ার-ফোন দিয়ে তুমি যা শুনছ আমিও তাই শুনছি। যেকোনো প্রয়োজন ও সমস্যার সমাধান আরতি-৩এ এর কাছে পাবে। কোন বিপদে পড়লেই আমি এখান থেকে তোমাকে ইন্সট্রাকশন দিব।” “ওফ, থামো তো! এসব কথা হাজারবার বলেছ”, বলতে বলতে পায়ের বুটের সুইচ স্পর্শ করলাম। আমি আর আরটি-৩এ উড়ে চললাম ঝুমিয়া নামক এলাকায়। এখানেই জের সাথে শেষ যোগাযোগ হয়।
আরি! কি সুন্দর সবুজের মাঝে নানা রঙের ছড়াছড়ি। টলটলে নীল পানি, নানা ধরণের জীবজন্তু, পাখপাখালি আর বিচিত্র গাছগাছালি। আমাদের টাইটান একেবারেই অন্যরকম। সেখানে একটা বিশাল বায়োডোমের ভিতর মানব-বসতি স্থাপিত হয়েছে। সেই বায়োডোম মানুষকে টাইটানের ভয়ঙ্কর আবহাওয়া ও বায়ুমণ্ডল হতে রক্ষা করে। সেখানে মানুষ ছাড়া আর কোন প্রাণী নেই। তবে আমাদের আকাশ ভীষণ সুন্দর। শনির বলয়ের স্বর্গীয় সুষমা, রং-বেরঙের বলয়ের পাশে বহু বর্ণের বহু উপগ্রহ, তাদের আড়ালে সূর্যের লুকোচুরি খেলা, কত যে সুন্দর, কল্পনাও করা সম্ভব না।
ইন্টার-প্ল্যানেট কমিউনিকেশন অফিসের সামনে এসে আমরা থামলাম। সেখানে আমার যমজ ভাই খোঁজার কাহিনী বলতেই তারা আমার দুঃখে ভারাক্রান্ত হয়ে আমার কথার সত্যতা যাচাই করলনা। আমাকে একটা ছোট মডিউল দিলো, এতে পৃথিবীর প্রতিটি মানুষের বিস্তারিত তথ্য আছে। আমি অবাক হয়ে গেলাম, পৃথিবীর মানুষ এত সহজ-সরল! শুধু আমার মুখের কথা বিশ্বাস করেই এত গুরুত্বপূর্ণ জিনিস আমাকে দিয়ে দিলো! এটার মাধ্যমে আমি এখন চাইলেই যেকোনো মানুষের যেকোনো ক্ষতি করতে পারব!
আমার কাজ শুরু করে দিলাম। প্রথমেই মডিউলটিতে আমার নাম-পরিচয় এন্ট্রি করে ১টা আইডি-কার্ড বানিয়ে নিলাম। এই কাজ গোপন কোড ছাড়া সম্ভব না, কিন্তু এখানের সব যন্ত্রপাতি টাইটানের। তাই এখানকার যেকোনো প্রযুক্তি আমার নখদর্পণে। এই আইডি-কার্ড ব্যবহার করে আমি পৃথিবীর যেকোনো জায়গায় যেকোনো মানুষের সাথে যোগাযোগ করতে পারব। এবার নেরুদা অঞ্চলের ১৮ বছর বয়সীদের তালিকায় কিছুক্ষণ খোঁজাখুঁজি করে জের খোঁজ পেয়ে গেলাম। আমার কার্ডটা দিয়ে ওর সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করলাম। আরেহ, রেড সিগন্যাল আসছে। তারমানে ও কার্ডটা ডিসঅ্যাবল করে রেখেছে। পৃথিবীতে এটা বেআইনি, কিন্তু ও টাইটানের প্রযুক্তি ব্যবহার করে ব্যাপারটা লুকিয়ে রাখতে পারছে। হুম, বুদ্ধিমান মানুষ, জানে যে টাইটান থেকে ওকে খুঁজতে আসবে, তাই এ কাজ করেছে। তবুও সেই পুরানো ঠিকানায় ওর খোঁজ করতে গেলাম। সেখানে জানতে পারলাম ও কোন গোপন অভিযানে গেছে। এখন? ওকে কেমনে খুঁজে পাই?
পুরানো ঠিকানায় জে টাইটানের সাথে যোগাযোগের সব যন্ত্রপাতি ফেলে গেছে। ওগুলো ব্যবহার করে ও পৃথিবীতে আসার পরের প্রতি মুহূর্তের ভিডিও ও অডিও দেখলাম। সেখানে দেখা সব জায়গায় গিয়ে সব মানুষের সাথে যোগাযোগ করলাম। জে চালাক মানুষ, কিছুতেই ওর পাত্তা খুঁজে পেলাম না। তবে আমার হৃদয়গ্রাহী কাহিনী শুনে অনেকেই আমাকে সাহায্য করতে চাইল। ফলে এমন একটা গোপন জায়গার খোঁজ পেয়ে গেলাম যেখান থেকে পৃথিবীর মানুষ শক্তি পায়। আরটি-৩এ পুরো পৃথিবীর বর্তমান মানচিত্র ও ভৌগলিক বৈশিষ্ট্য এবং প্রাপ্ত তথ্য বিশ্লেষণ করে সম্ভাব্য জায়গাটি খুঁজে বের করল। আরটি-৩এ কে নিয়ে উড়ে চললাম সেই রহস্যময় জায়গায়। কী দেখব গিয়ে? অত্যাধুনিক কোন শক্তি উৎপাদনকেন্দ্র? নিউক্লিয়ার শক্তি, যা দিয়ে টাইটান দখল করা সম্ভব? এই তো জানতে চাই আমরা! এখন তাহলে জের অসমাপ্ত কাজ আমি সম্পন্ন করতে পারব। সেক্ষেত্রে জে কে খুঁজে না পেলেও আমাদের মিশন সফল বলে ধরা যাবে।
পৌঁছে তাজ্জব বনে গেলাম! আমি কি টাইম-ট্র্যাভেল করে দেড় হাজার বছর পিছিয়ে গেলাম? মাঠে কৃষকেরা চাষ করছে, নদীতে জেলেরা মাছ ধরছে, সব করছে স্বয়ংক্রিয় মেশিন দিয়ে। অদ্ভুত ব্যাপার হল, একটা যন্ত্রও আমার পরিচিত না। অথচ এই পৃথিবীর সব জিনিস আসে টাইটান থেকে। পৃথিবীর মানুষ নিজেদের প্রযুক্তি আবিষ্কার করে ফেলেছে। আমি বিহ্বল হয়ে তাকিয়ে আছি, এমন সময় কয়েকজন মানুষ আমার দিকে এগিয়ে এলো, “নতুন এসেছ মনে হয়?” এদেরকেও আমার ভাইকে খোঁজার কাহিনী বললাম। ভাইকে খুঁজতে সুবিধা হবে বলে একজন আমাকে তার পরিবারের সাথে থাকার প্রস্তাব । পাশের নদীতে মাছ ধরায় ব্যস্ত এক মেয়েকে দেখিয়ে বলল, “ঘরে অতিথি এলে আমার স্ত্রী অনেক খুশি হয়।” এদের পরিবারের কথা শুনে আমি ভীষণ অবাক হলাম। কারণ প্রাচীনকালে সন্তান উৎপাদন ও লালন-পালনের জন্যে মানুষ পরিবার গঠন করত। কিন্তু এখন মানবকোষ দিয়ে জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিঙয়ের মাধ্যমে ল্যাবরেটরিতে মানুষ তৈরি করা হয়। এভাবে তৈরি মানুষ সম্পূর্ণ নীরোগ ও সবল হয় বলে এখন আর পরিবার গঠনের ন্যায় মানুষ তৈরির ঝুঁকিমূলক প্রক্রিয়ায় যাওয়ার প্রশ্নই আসে না। যেমন আমাকে টাইটান ও পৃথিবীর সব রকম প্রতিকূলতা প্রতিরোধের উপযোগী করে বানানো হয়েছে। অথচ এরা প্রাচীন নিয়মে ফিরে গেছে! এখন বুঝলাম, ওদের চাষাবাদ প্রভৃতি কাজে ব্যবহৃত যন্ত্র কোন নতুন আবিষ্কার নয়; ওরা ওদের প্রাচীন জীবনব্যবস্থায় ফিরে গেছে।
ওদের জীবনযাত্রা বেশ অদ্ভুত। দিনে কাজ করে, সন্ধ্যায় হই-হুল্লর করে আনন্দ করে, রাতে বিশ্রাম নেয়। অথচ আমারা এক মুহূর্ত কাজ ছাড়া থাকিনা। আমাদের প্রত্যেকের জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত মূল্যবান, কেননা এক একটি ঘুমন্ত জীবিত মানুষকে কোন না কোন নির্দিষ্ট মিশনের জন্যে তৈরি করা হয়। মিশনের সময় তাকে ঘুম থেকে জাগিয়ে তোলা হয়, মিশন শেষে আবার ঘুম পারিয়ে দেয়া হয়। তার প্রয়োজন একেবারে ফুরিয়ে গেলে তার খাদ্যপুষ্টি সরবরাহ বন্ধ করে দেয়া হয়। নীরবে তার যন্ত্রণাহীন মৃত্যু ঘটে। জীবনের এতটুকু অপচয় নেই।
অনেকদিন থাকতে এখানের মানুষ আমাকে ভালবেসে ফেলল। আমিও পৃথিবীর মানুষের উন্নতির কারণ বুঝতে পারলাম। একটা পুষ্টি ট্যাবলেট খেলেই যেখানে খাদ্যের প্রয়োজন মিটে যায়, এরা তা না করে কষ্ট করে ফসল ফলাচ্ছে। যন্ত্র ও কৃত্রিম জিনিসের প্রভাব কমে যাওয়ায় পৃথিবীর বিষাক্ত পরিবেশ দ্রুত নির্মল ও বাসযোগ্য হয়ে উঠছে। আমরা সারাক্ষণ যন্ত্র পরিবেষ্টিত থাকি বলে মাঝে মাঝে যন্ত্রের মতো চিন্তাভাবনা করি। কিন্তু এখানের বাচ্চারা ঘরে বসে গেমিং ডিভাইস দিয়ে স্টার ওয়ার্সের কৃত্রিম অভিজ্ঞতার বদলে মাঠেঘাটে খেলা করে সত্যিকার অভিজ্ঞতা অর্জন করছে। ফলে তারা সহিংসতার বদলে ভালবাসতে শিখছে।
আমি প্রফেসর ত্যাশকে বোঝানো শুরু করলাম যে পৃথিবীর মানুষ কতটা সুখী ও সঠিক। তিনি যেহেতু সব দেখেছেন এবং শুনেছেন, তাই তিনি বিশ্বাস করলেন। আমার মিশন শেষ, তাই পৃথিবীর মানুষের কাছে নিজের পরিচয় প্রকাশ করলাম। তারা অবাক হলেও আমার উদ্দেশ্য খারাপ নয় বুঝে আমাকে সাদরে গ্রহণ করল। তখন জেও নিজের পরিচয় প্রকাশ করল। দু’জনে মিলে ঠিক করলাম যে টাইটানে গিয়ে সবার কাছে পৃথিবী সম্পর্কে সব ভুল ধারণার অবসান ঘটাব। পৃথিবীর মানুষ কি আর আমাদের ছাড়তে পারে! চোখের পানিতে সবাই আমাদের বিদায় জানাল।
টাইটানে ফিরে কাউকে আর আমাদের কথা বিশ্বাস করাতে পারিনা! কিন্তু আমাদের দেয়া এতদিনের অকাট্য প্রমাণকেও কেউ অগ্রাহ্য করতে পারলনা। অবশেষে টাইটান পৃথিবীকে উন্নত ও স্বনির্ভর হিসেবে স্বীকৃতি দিলো। এদিকে আমার আর টাইটানে মন বসে না। টাইটান সভ্যতার মানুষ হয়েও আমার মন পরে থাকে পৃথিবীতে। অবশেষে সকল যুক্তিকে হার মানিয়ে একদিন আমি আবার পৃথিবীর পথে যাত্রা করলাম।
লেখক: সাবিহা তাসনীম (জেসি)।
রেজি: নং : ২০১২১২২০০৩
বর্ষ : এম-২
বিভাগ : পদার্থবিজ্ঞান
মোবাইল নং : ০১৭৪৬১৪৯৪২৬
বেশ ভালো।
ReplyDeleteapurbo
ReplyDeleteভালো লাগল। সুদূর ভবিষ্যতের গল্প হলেও বাস্তবতার ছোঁয়া আছে, যেমন টাইটান পৃথিবীতে তাদের পণ্য বিক্রয় অব্যাহত রাখতে উদ্গ্রীব, এটা আমাদের সময়ের বৃহৎ পরাশক্তিগুলোর অর্থনৈতিক সাম্রাজ্যবাদের সুন্দর প্যারোডি।
ReplyDeleteঅসাধারন হয়েছে।
ReplyDeleteশুভ কামনা।
বেশ সুন্দর!!!
ReplyDeleteWel Done..Love it :)
ReplyDeleteভাল লাগল আপু
ReplyDeleteভালো হইছে
ReplyDeleteWALL-E আর Astro Boy মুভির কনসেপ্ট নকল কইরা লেখা হইছে। Very sloppy. A child could have caught that.
ReplyDeleteঠিক কইছেন ভাই
ReplyDeleteRight. ভাই রে খোজার কাহিনী একটা Diversion. ওইটার নিচে দিয়া ওয়াল ই আর এস্ট্রো বয় এর কনসেপ্ট চালাইয়া দেয়া হইছে
ReplyDelete৩ নাম্বার প্যারা পইরাই বুজতে পারছি কাহিনী পরিচিত।
ReplyDeleteWall-e and Eva, still a better love story than twilight.
ReplyDeleteএই কপি করা কনসেপ্টের লেখায় এত ভোট দিছে কেডা? যারা দিছে তারা মনে হয় এনিমেটেড মুভি ২ টা দেখে নাই, অথবা ভোট গুলাও কপি করা। :D
ReplyDeleteami movie gular nami shunini, dekha toh durer kotha. r golpota 2005 sale lekha, tohkon osob movie hoisilo kina janina. jara vote dise, tara asolei moviegula dekheni. oprasongik o mithya ovijog na kore joggota thakle lekhar somalochona korte hobe.
ReplyDeletebeshesh droshtobbo: ei protijogitae bideshi kahini obolombone golpo lekhar onumoti deya achhe. otoeb, ekhane kora ovijogguli ogrohonjoggo.
[...] ৮. পৃথিবীর বুকে প্রত্যাবর্তন [...]
ReplyDelete