সূর্যটা ডুবি ডুবি করছে। গোধুলীলগ্নের এই সময়টায় স্যামের মন কেন জানি খারাপ থাকে। আজ অবশ্য ভিন্ন কথা । তার সাথে আছে নায়রা। আজ নায়রার জন্মদিন। প্লেন ছিলো সারাটা দিন ওরা একসাথে কাটাবে। পাহাড়ের কোল ঘেঁষে যাওয়া টায়ার নদির পানি শহরের জাজ্বল্যমান লাইটের আলোয় ঝকমক করছে। স্যামের কাঁধে মাথা রেখে নায়রা দেখছিলো একই সাথে সূর্য ডোবা আর টায়ার নদির অপরূপ দৃশ্য। স্যাম নায়রার চুল আর পারফিউমের সুঘ্রানে আচ্ছন্ন হয়ে একটা কোটেশনের কথা ভাবছিল,
“I think Heaven will be like a first kiss.”
ডি-ভ্যালিতে ঢুকার সময় যে পাহাড়টা পড়ে ওরা বসে আছে তারই উপর একটা পার্কে। এ জায়গায়টা ওদের খুব প্রিয় কেননা এখান থেকে পুরোটা শহর দেখা যায় ।
দুই
হঠাৎ করে ঘুম ভাঙ্গার কারণটা ধরতে পারল না নায়রা। বিছানায় উঠে বসে বুঝার চেষ্টা করল কেন ঘুম ভাঙ্গলো । বিছানার পাশে জানালায় হালকা পর্দা । হঠাৎ করেই মনে হলো একটা ছায়া সরে গেলো। কেমন জানি ভয় করতে লাগলো নায়রার। সারাদিনের ব্যস্ত আর উপভোগ্য জন্মদিন কাটানোর পর বিছানায় শুয়েই ঘুমিয়ে পরেছিলো নায়রা। বাসায় নায়রা আজ একা। তাই অত্যাধুনিক আর বিলাস বহুল ফ্লাটও তাকে আশ্বস্ত করতে পারছে না । PAD* টা নিয়ে একমুহুর্ত ভাবলো নায়রা। এরপর কল করে অপর প্রান্তে পরিচিত সুর শুনতে পেয়ে মুখে এক টুকরো হাসি ফুটে উঠলো তার ।
তিন
চিন্তিত মুখে ড. মিলান তার আলফা PAD তে সময় দেখলেন । ডি-ভ্যালি ছেড়েছেন তিনি গতকাল । নায়রা তার একমাত্র মেয়ে। বারবার মেয়ের কথা ভেবে দুশ্চিন্তা হচ্ছে তার। বসে আছেন DIT এর কর্নধার মি. বোসের সাথে দেখা করার জন্য। এক্সা বাইট আর যেট্টা বাইট টেকনলজির দিন শেষ অনেক আগেই। যোগাযোগ করার ডিভাইসের আধুনিক সংস্করণ বিটা PAD বি-পে তে ছেড়েছে DIT . এতে যুক্ত হয়েছে নতুন কিছু ফিচার যা আলফা PAD তে ছিলো না। স্মার্ট টেকনোলজির অন্যতম বাঁধা ছিলো এর পাওয়ার সোর্স। এখন কেউ ফসিল ফুয়েল ব্যবহারের কথা চিন্তাই করতে পারে না । ড. মিলানের স্বপ্ন ছিলো এমন এনার্জি সোর্স তৈরি করা যেখানে দূষণ হবে অনেক কম কিন্তু সেটা হবে টেকসই আর কার্যকর । বিটা PAD তে তিনি এমনি এক টেকনোলজি ব্যবহার করেন। মানুষ ইতোমধ্যে তাপকে বিদ্যুৎ শক্তিতে রূপান্তর করতে শিখে গেছে। ড. মিলানের হিট সেনসর (ন্যানো*) পরিবেশের তাপমাত্রার তারতম্য ধরতে পারে। তাপমাত্রার তারতম্যের ভিন্নতার কারনে ন্যানোব্যাটে* ঘটে যায় কিছু রিভারসিবল ইলেক্ট্রন ট্রান্সফার। মোট কথা ড. মিলানের গ্রীন ব্যাটারি সাস্টেনেবল* অর্থাৎ টেকসই। দরজা খোলার শব্দ পেয়ে ড. মিলান মুখ তুলে তাকালেন। ছেদ পড়ল তার আপন ভাবনার।
চার
গভীর রাতে নায়রার সাথে স্যামের কথা হওয়াটা নতুন কিছু নয়। কিন্তু আজ রাতে নায়রার কন্ঠে এমন কিছু ছিলো সতর্ক হওয়ার প্রয়োজন অনুভব করলো সে। সবকিছু শুনার পর,
“নায়রা আমি কিছুক্ষনের মাঝে আসছি।“
“এখন ? “ অবাক হলো নায়রা।
“তুমি রুম থেকে বের হয়ো না। আমি আসছি।“ তাড়া অনুভব করলো স্যাম।
স্টোর রুম থেকে তার প্রিয় ডায়োটা* নিয়ে বের হয়ে গেলো ড. মিলানের বাংলোর উদ্দেশ্যে।
পাঁচ
PAD থেকে নজর সরিয়ে নায়রা বুঝবার চেষ্টা করলো কি ঘটছে তার বাসায়। স্যাম তার ছোটবেলার বন্ধু। বন্ধুত্ব থেকেই প্রণয়। ওদের সম্পর্কের কথা দুই পরিবারই জানে। স্যাম হ্যান্ডসাম আর দায়িত্ববান ছেলে। ম্যাটেরিয়াল ফিজিক্স থেকে ইন্টার্নি শেষে তার বাবার গ্রুপ DIT তে জয়েন করেছে সে । বাবার ভাষায়, স্যামের উপর নির্ভর করা যায়। একবার ভাবলো বাবাকে একটা কল দিলে কেমন হয়। এমন সময় ইন্টারকমে ভেসে উঠলো স্যামের ডায়োটার অবয়ব।
ছয়
ড. মিলানের ঘুমাতে আজ দেরি হচ্ছে, কাল ডি-ভ্যালিতে ফিরে যাবেন। হোটেল রুমে বসে থাকা ফোর্ডের দিকে তাকিয়ে ইশারা করতেই সে তার সামনের দু’পা দিয়ে টেবিলে রাখা ফাইলটা এগিয়ে দিল। ফোর্ড হাইব্রিড ডগ । ডিএনএ প্ল্যন্টেশনের ফসল। সে মানুষের নির্দেশনা অনেক সহজেই ধরতে পারে। DIT হেড কোয়ার্টারে আসলে তিনি এই হোটেলে উঠেন । আর ৪১০ নাম্বার রুমটা যেন তার জন্যেই বুক করা থাকে । ব্যলকনিতে বসে বাইরের প্রকৃতিটাকে খুব উপভোগ করেন তিনি। কিছু দুরেই সাগর, তার উত্তাল ঢেউগুলো আছড়ে পরছে তীরে। হ্যান্ডব্যাগটা গুছিয়ে কিছু জরুরি আইটি* করার জন্য তার PAD এর স্ক্রিন ঠিক করে নিলেন । বিটা PAD মানুষের শরীরের সংবেদী অঙ্গগুলোর সাথে সঙ্গতি রেখে তৈরি। চোখের আইরিশ, পিউপিল আর লেন্সের সুক্ষ্ম নাড়াচাড়া এর উপর নির্ভর করে PAD এর কারসারও মুভমেন্ট করে। PAD আর মানুষের সিএনএস*এর মাঝে সংযোগ স্থাপন করে রিস্ট ওয়াচ যা অত্যন্ত ফ্যাশনেবল আর তরুণদের মাঝে খুবি কাঙ্খিত একটি ডিভাইস। PAD রিস্টওয়াচ প্রতিমুহূর্তে ব্রেইন এর সিগন্যালগুলো শনাক্ত করতে পারে। ওয়ান পারসন ওয়ান PAD স্লোগানকে সামনে রেখে DIT এর বিটা ডিভাইসের আগমন ইতোমধ্যে আলোড়ন তুলেছে পুরো রিজনে। রাতেই বিভিন্ন সেক্টরে পৌছে যাবে প্রায় বারো কোটি ডিভাইস। বিটা PAD এর ফ্রিকুয়েন্সিতে আনা হয়েছে পরিবর্তন। বর্তমান ফ্রিকুয়েন্সিতে সরাসরি প্রধান ডাটাবেজ হয়ে যুক্ত হয় কাঙ্খিত PAD এর সাথে। পুরো বিষয়টা গ্রিন টেকনোলজির উপর ভিত্তি করে বানানো। এসব কথা যখন ড. মিলান ভাবছেন, PAD তে দেখলেন স্যামের কল। কলটা রিসিভ করে 3D ইমেজে দেখতে পেলেন স্যামের হাত ধরে নায়রা দাঁড়িয়ে আছে। ড. মিলান সোজা হয়ে বসলেন। ভুরু সরু করে বললেন,
“স্যাম?”
“বাবা, কে যেন আমাদের ফ্ল্যাটে চুড়ি করে ঢুকেছিল।“ নায়রা বলল।
“মানে?”
“স্যার আপনার কোনো মাস্টার ওয়ার্ক কি বাসায় রাখেন ?” স্যাম বলল।
“স্যাম তুমি গ্রাউন্ড ফ্লোরে যাও, নায়রা তোমাকে পথ দেখিয়ে নিয়ে যাবে।“
“বাবা, আমিতোহ তোমার ল্যাবে যাওয়ার লক কোড জানি না”
“ঠিক আছে স্যার, আমরা যাচ্ছি।“ স্যাম বলল ।
“তোমরা যাও, আমি এখান থেকেই ল্যাব ডোর খুলে দিচ্ছি।“
ড. মিলান বেশ চিন্তায় পরে গেলেন। রিস্ট-PAD* তে তার অস্বাভাবিক হৃদকম্পন ধরা পরে। অতএব PAD ব্রেইনে প্রয়োজনীয় সিগন্যাল পাঠাতে থাকে। কিছুক্ষনের মাঝেই ড. মিলান স্বাভাবিক এবং দ্রুত চিন্তাশক্তি ফিরে পেলেন। ইউজার চাইলেই PAD তে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করার অপশন চালু করে রাখতে পারে।
সাত
জয়সন তার হালকা দ্রুতগামী ডায়োটা নিয়ে দ্রুত শহরে ঢুকার টাওয়ারটা পার হয়ে গেলো। সুর্য উঠার আগেই তাকে ডেলিভারী দিতে হবে। প্যান্টের পকেটে এইমাত্র চুরি করে আনা বিটা PAD টার অস্তিত্ব নিশ্চিত করে সামনে রাস্তার দিকে মনোযোগ দিল সে। জয়সন জানে তার গতি পথ ট্রাক করা হচ্ছে। কিন্তু সে তা নিয়ে চিন্তিত নয় তেমন। আর এক হাজার কিলো যাওয়ার পর সে নিশ্চিত তাকে শক্তিশালী নেটভাইজারও* আর ট্রাক করতে পারবে না । তাছাড়া তার সাথে আছে মিনি কুইভার*। ড. মিলানের নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভাঙ্গার জন্য অনেক দিন ধরে গবেষণা করতে হয়েছে জয়সনের টিমকে। ড. মিলানকে জয়সন একধরনের সমীহ করে। শ্রদ্ধা করে তার আবিষ্কারগুলোকে। বেটা একটা জিনিস। আজ তার বাসায় সব ধরণের নিরাপত্তা ব্যাবস্থা ফাকিঁ দিতে পেরে মনে মনে এক ধরণের পুলক অনুভব করছে সে।
আট
ড. মিলান হতভম্ব হয়ে গেলেন। হোটেল রুমে বসে এবং স্যামের সহায়তায় তিনি যা বুঝলেন তা হলো, কেউ একজন তার বাসার নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙে তার বিটা PAD এর ১ম কপিটা চুরি করে নিয়ে গেছে এবং তার ল্যাবে একটা অপটিক্যাল ডিভাইস রেখে গেছে। ডিভাইসে একটা বায়োগ্রাফি রাখা। বায়োগ্রাফিতে ড. মিলানের যত আবিষ্কার তার ভিডিও ফুটেজ, টিভি নিউজ আর স্বাক্ষাৎকার। তিনি নেটভাইজার এর সহায়তায় একজন লম্বা লোককে শনাক্ত করতে পেরেছেন। কিন্তু তার চেহারা ধরতে পারছেন না। এমনকি সে এমন কিছু ফেলে যায়নি যা দিয়ে তিনি আততায়ীকে ধরতে পারেন। নেটভাইজারের ভিডিওতে অনুপ্রবেশকারীর চারপাশে ঝাপসা দেখাচ্ছে। যে লোক নেটভাইজারকে ফাঁকি দেয়ার কৌশল জানে তার প্রশংসা করতে হয় বৈকি! আরও অবাক করা বিষয় হচ্ছে হ্যাট পয়েন্ট পার হওয়ার পর আর তাকে ট্রাক করা যায়নি।
“স্যাম তুমি নায়রাকে একা রেখে যেয়ো না। আমি কাল বিকেলের মাঝেই ফিরে আসব।“
“ঠিক আছে স্যার।“
“আমি একা থাকতে পারব বাবা। তুমি অযথা দুশ্চিন্তা করো না।“ নায়রা বললো।
“আমি তোর ম্যানোলা আন্টিকে বলে দিচ্ছি। সকালে চলে আসবে।“ ড. মিলান মেয়েকে আশ্বস্ত করলেন।
নয়
জয়সন রেড জোন পার হয়ে এসেছে। অপেক্ষারত ভ্যানে উঠেই ব্যস্ত হয়ে উঠল নিজ কাজে। দক্ষ হাতে সে বিটা PAD এর অপটিক্যাল মডেল তৈরি করবে এখন। এই চুরি করার প্লান করা হয়, যখন ওয়েবে বিটা PAD জনপ্রিয়তা হুহু করে বাড়ছিল তখন। জয়সনের কম্পানির কাজই হচ্ছে নামী-দামি ব্র্যান্ডের প্রোডাক্ট নকল করে বাজারে ছাড়া। আর অল্প দামে কেনার কাস্টোমারও আছে তাদের। প্রায় দুই ঘন্টা এক নাগারে কাজ করে সে কম্পিউটারে মডেল তৈরি করে হেড কোয়ার্টারে পাঠিয়ে দিল। গত এক মাসের পরিশ্রম আজ পুর্ণতা পেতে যাচ্ছে। ব্র্যান্ডিতে এক চুমুক দিয়ে কি মনে হতে কম্পিউটারের নীল স্ক্রিনে তাকাল জয়সন। বিটা PAD তে ট্রাকিং ডিভাইস ফিক্সড করা আছে। ডিভাইসের সঠিক অবস্থান জানার জন্য একটা নির্দিষ্ট সময় অন্তর এই ট্রাকিং ডিভাইস নেটভাইজারের সাথে যোগাযোগ রাখে। এই ভ্যানে যতক্ষন আছে ততক্ষন অবশ্য জয়সনকে নেটভাইজার খুঁজে পাবে না। কিন্তু অপটিক্যাল মডেলে এই ট্রাকিং ডিভাইসের কোন হদিস পাচ্ছে না সে। এমনতো হওয়ার কথা না। মেরুদন্ড দিয়ে কেমন জানি একধরনের শিরশিরে অনুভূতি বয়ে গেলো তার।
দশ
হোটেল রুমে বসে ড. মিলান ফোর্ডের গায়ে হাত বুলাতে বুলাতে এক মনে ভাব ছিলেন সারাদিনে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলোকে। কেউ যদি শুধুমাত্র বিটা PAD কেই চুরি করতে আসবে তাহলে তার বাসার এতো নিরাপত্তা ব্যবস্থা ভেঙ্গে আসার চেষ্টা করত না। তার নিশ্চয়ই অন্য কোন লক্ষ ছিল। কল রিং শুনে তার চিন্তায় ছেদ পড়ল। DIT এর নিরাপত্তা টেকনেশিয়ান জানালো হ্যারাল্ড জয়সন নামক এক ব্যক্তি বিটা PAD এর ১ম কপিটা চুরি করে নিয়েছে। খুব সম্ভবত সে অথবা তারা DIT প্রতিদ্বন্দী হবে। চিন্তায় পড়ে গেলেন ড. মিলান। বিটা PAD গ্রিন টেকনোলজি ব্যবহার করে
বানানো হয়েছে । এমনকি এর প্রতিটি পার্টসে বিভিন্ন ধাতুর সমন্বয় এমনভাবে করা হয়েছে, অন্য ধাতু ব্যবহার করলে বিটা PAD আর নিখুঁত কাজ করবে না । যে কারনেই এটা চুরি করে থাকুক না কেনো, সে এটা দিয়ে খুব বেশি ফায়দা লুটতে পারবে না। নিশ্চিত অনুভব করলেন ড. মিলান।
এগার
অন্যদিকে স্যাম মনে মনে খুশিই হলো নায়রার সাথে থাকতে পারবে ভেবে। হালকা ঠান্ডা থেকে বাঁচার জন্য ওরা জড়াজড়ি করে বসে আছে। দুইজনে দুই কাপ কফি নিয়ে ত্রিমাত্রিক স্ক্রিনে ওদের একটা প্রিয় অনুষ্ঠান দেখছে। স্যাম যখন নায়রার চুলে বিলি কেটে দেয়, নায়রার মনে হয় স্বর্গের সবটুকু সুখ ওদের মাঝে নেমে আসে। যে কেউ নায়রা অথবা স্যামের PAD পরীক্ষা করলে দেখতে পাবে তাদের এমোশন অপশন রোমান্স দেয়া।
নতুন শব্দ
PAD-Personel assistance device
ন্যানো-ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র পদর্থকে বলা হয় ন্যানো পার্টিকেল। ন্যানো হচ্ছে পরিবেশের ক্ষুদ্র তাপমাত্রার পার্থক্য মাপার যন্ত্র।
ন্যানোব্যাটে-ন্যানো সেনসর যন্ত্র যা তাপমাত্রার তারতম্যের উপর নির্ভর করে পরিবেশের বায়বীয় পদার্হ এবং আয়ন থেকে ইলেকট্রন সংগ্রহ করে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে।
সাস্টেনেবল-এমন টেকনোলোজলি যা পরিবেশের দূষন কমানোর লক্ষে তৈরি করা হয়েছে
ডায়োটা-বাইকের উন্নত সংস্করণ যার গতি এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা লক্ষনীয় ।
রিস্ট-PAD-PAD এর অংশ যা ইউজারের সাথে PAD হয়ে সকল ধরণের যোগাযোগ রক্ষা করে ।
নেটভাইজারও-শক্তিশালী নেটওয়ার্ক যা পুরো রিজনের নিরাপত্তা ব্যবস্থার দায়িত্তে আছে। ইউজারের চাহিদা অনুযায়ী নেটভাইজার তার গতিবিধি অনুসরণ করে থাকে।
কুইভার-নির্দিষ্ট কম্পাঙ্কের তরঙ্গ তৈরি করে নেটভাইজারকে ফাঁকি দেয়ার যন্ত্র।
লেখকঃ Nazmul Hosen
Dept. of Chemistry
Semester: MS1
Thanks. Hope this will attract many readers... (y)
ReplyDeleteNice Science Fiction...
ReplyDeletesahitter bichare lekatar starting soho puratai amr kuv e valo legece sate science fiction mile kuv e valo
ReplyDeleteexcellent
ReplyDeleteভাই বিকল্প জ্বালানীর ধারনাটা ভালো লাগলো।
ReplyDeleteThrilling............
ReplyDeleteAt first It seemed to me it is a romantic story, then I found out it was romantic sciece fiction story.
ReplyDelete[...] ২. দিগন্তে [...]
ReplyDeleteশেষ হয়েও হইলো না শেষ.............:p
ReplyDeleteRomantic Science Fiction ;)
ReplyDeletegood
ReplyDeleteKeep It up bro (y)
ReplyDeleteSoru thake sash parzanto ashthir ottejona.
ReplyDeleteAverage, not bad.
ReplyDeleteদারুন লিখেছেন নাজমুল ভাই।
ReplyDeletee?bakita koi?taratari etar 2nd part likhun.contest er time shesh holeo likhun.ending jante chai.
ReplyDelete