Wednesday, December 11, 2013

রিমোভেবল ডি. এন. এ

দিনে দিনে বাড়ছে মানুষ ,বাড়ছে পৃথিবীর বয়স ।সেই সাথে বাড়ছে ইতিহাস,তত্ব,তথ্য,আর তথ্য ।কিন্তু আজ থেকে ২৫ হাজার বছর আগের এই পৃথিবী থেকে এ পর্যন্ত পৃথিবি পেয়েছে অনেক অনেক তথ্য ।তেলাপোকা থেকে ডাইনোসর...অ্যামিবা থেকে অত্যাধুনিক মানুষ ।ভু-পৃষ্টের নানা প্রান্তে নানা বিচিত্র সব পরিস্থিতি ।ভু-পৃষ্ঠের কঠিন                                                                                                                                                                      থেকে শুরু করে হাজার ডিগ্রী সেলসিয়াসের উচ্চ তাপে এবং উত্তর মেরুর ঋনাত্বক তাপে ও রয়েছে জীবনের স্পন্ধনের রহস্য ।

এসবের সব কিছু ই সংগ্রহ করছে এই পৃথিবী ।কিন্তু এই সব তথ্য কোথায় সংগ্রহ করছে ...আর কেন ই বা সবাই শুধু তথ্য সংগ্রহ করে চলছে প্রতিনিয়ত?!

মিলিয়ন টেরা বাইট তথ্য নিয়ে ই ভু-পৃষ্ঠ থেকে গভীরে তৈরী হয়েছে "হোয়াইট বার্ন" ,"গ্রে-ডিফেন্স","ব্লাক রেডিয়ান্স" এর মত অনেক অনেক ডেটা সেন্টার।

এরা প্রতিনিয়ত ইনফরমেশন ক্যাল্কুলেট করে ব্রন্টুবাইট এ ।ভু-পৃষ্ঠের উপর যখন কিলো বাইট,মেগা ,গিঘা বাইট নিয়ে গননা করে তখন থেকে ই হাজার হাজার ব্রন্টুবাইট এর

মেমুরি নিয়ে হার্ডড্রাইভ সাজানো এসব সিস্টেম এ। তবে জেনে নেই যে ১০,০০,০০,০০,০০,০০০(দশ হাজার কোটি) টেরা বাইট এ ১ ব্রন্টু বাইট হয় ।

গ্রে ডিফেন্স অন্যতম শক্তিশালী ডেটা সেন্টার

ভূ-পৃষ্টের প্রায় প্রতি কিলোমিটার পর পর রয়েছে শক্তিশালি নিরাপত্তা ব্যাবস্থার  ইনফরমেশন কালেক্টর মডিঊল ।।

পাইয়োনিরার ফিনিক্স একজন উর্ধ্বত্বন কর্মকর্তা । তার মাথায় লাগানো রয়েছে সিগনাল জেনারেটর অ্যান্ড রিসিভার । গ্রে ডিফেন্স ডেটা সেন্টারে প্রবেশের সময় ফিনিক্স এর সিগনাল ইলেক্ত্রিক ওয়েভ এ

রুপান্তরিত হয় ।ইউনিক এসব নিরাপত্তা প্রটোকল ছাড়া ও রয়েছে মানব মস্তিষ্কের ইউটিলাইজড লগিক্যাল পোর্শন স্ক্যানার ।সব প্রাণী কিংবা সব মানুষ

তার মস্তিষ্কের ১০ ভাগ ও ব্যবহার করে নাহ । ব্রেইন এর বিবিধ ব্যবহার এর মাত্রা স্ক্যান করে প্রবেশ অনুমতি পায় অতি উচ্চ এই নিরাপত্তা সিস্টেম এ ।

 

পৃথিবির আদিকাল থেকে আগামী শতক এ কি বৈশিষ্টের প্রানী এসেছে ও আসবে তাদের বর্ণ ,ধর্ম,ইমোশন,বিভিন্ন রোগ,সহ ব্যাক্টেরিয়া,ভাইরাস, এর DNA এর ব্যাবচ্ছেদ ও বিবর্তনের ধাপ।

এখানে প্রতি মুহূর্তে আল্ট্রাসনিক সুপার অ্যাবাকাস যন্ত্রের সাহায্যে ১০০-১০০০টেরা Hz প্রসেসর প্রসেস করা হয় ।বিভিন্ন DNA গুনাগুন সংমিশ্রন করে তৈরী হচ্ছে

নতুন প্রজাতি ও বিভিন্ন রোগ জীবানুর রহস্য ।লিউকোমিয়া,ক্যান্সার,এইডস সহ নানা জিবানু অটোমেশন এর সাহায্যে কিউর হচ্ছে প্রতিনিয়ত ।গ্রে ডিফেন্স ছাড়াও আরো রয়েছে হোয়াইট বার্ণ ,ও ব্লাক রেডিয়ান্স

সহ অনেক অনেক শক্তিশালি ডাটা সেন্টার ।পৃথিবির কেন্দ্রর কঠিন শিলার সাথে  কানেক্ট করে তৈরী এসব স্টোরেজ ভান্ডার । ভু-পৃষ্টের ১/৪ অংশ

যদি ইউরেনিয়াম এ পূর্ণ করে তেজস্ক্রিয় বিস্ফোরন করে তবে ধ্বংস হতে পারে এরা । হোয়াইট বার্ণ ,ব্লাক রেডিয়ান্স এ বিভিন্ন বস্তু,প্রানীর রেডিয়েশন,গন্ধ,জমা থাকে ।

রয়েছে অসংক্ষ বস্তুর ত্রিমাতৃক ছবি।

এসব  রেডিয়েশন ব্যবহার করে তৈরী করে মৃত্যু ঘটানু বা সহনীয় বেচে থাকার ইউনিক রেডিয়েশন মাত্রা ।

ডেটা সেন্টা্রের নিজস্ব রোবটিক ল্যাব এ ডেভেলপক্রিত এল টি ই ,লাই-ফাই এর মত টেকনলজি ব্যাবহার করে তৈরী করছে এক নেটওয়ার্ক যেখানে প্রতি সেকেন্ডে ২-৪ টেরা,এক্সা,জেটা বাইট পর্যন্ত ডেটা ট্রান্সফার হয়ে থাকে ।

এত সব শক্তিশালি নেটওয়ার্ক সম্পর্কে জানে না ভু-পৃষ্ঠের উপরের অনেক লোকজন ।

---------

কিন্তু নাহ জানে অন্তত একজন ।মি.রিকুভা ।সারা জীবন খোজ করে যাচ্ছেন এমন কিছু ।তিনি আজ বৃদ্ধ ।নিরলস পরিশ্রম করে যাচ্ছেন ।অর্জনের ঝুলিও কম নয়।

হোয়াইট বার্ণ এ প্রবেশের কিছু নমুনা ছক তৈরী করেছেন। রিকুভা র কাছে ভয়ংকর বেপার হচ্ছে প্রবেশদ্বার ।খোজে পাচ্ছেন না কোথাও । পেলেই বা কি তার ধারনা প্রবেশদ্বার এর হাফ কিলোমিটার রেঞ্জ ব্যাপি রয়েছে ইনফ্রারেড সিগনাল ,ও সিকিউরিটি রেডিয়েশন যা ধ্বংস করে দিবে বায়োলজিক্যাল টিস্যু ।

রিকুভার জ্ঞানের কথা তার প্রতিবেশী রিভান ,লোভা ও তাদের পিতা-মাতা ছাড়া কেউ জানে না ।তবে জ্ঞানী হিসেবে সবাই জানে ।রিভান একদিন বাসায় প্রবেশ ।

রিভান কে তার তেজস্ক্রিয় বস্তু সম্পর্কে আগ্রহের কারনে অনেক কিছু বলেন রিকুভা ।সে সুবাদে অনেক ভাল সম্পর্ক ।

আঙ্কেল কি করছেন?

---কিছু খোজার চেস্টা করছি ।

কি খোজছেন?

--তুই আজ যা জানতে চাইবি আজ তুকে সব ই বলব ।

রিকুভা আজ অনেক খুশি ,জীবনের একটা স্বাধ পূরন হতে যাচ্ছে ।

দীর্ঘ জীবনে গবেষনা করে আজ আংশিক সফল ।তৈরী করেছেন ইন ভিজিবল আর্টিফিশিয়াল DNA.তিনি এডেনিন ,থায়ামিন,ফসফেট সুগার এর সাথে

বিশেষভাবে তৈরী একটি রিমোভেবল ডিভাইস যুক্ত করেছেন ।যাতে DNA ফরমেট এ যেকোন ডেটা আপ্লোড করতে সক্ষম।DNA ফরমেটে র ডেটা যেকোন

প্রাণীর দেহে টান্সফার করতে পারলে ই সেই প্রাণীটি যে তথ্য রিকুভা দিবেন সে মতে কাজ করবে ।অর্থাৎ যদি রিমোভেবল মেমোরি তে কিভাবে গান গাইতে হয়

বা নাচতে হয় তা DNA ফরমেট এ ট্রান্সফার করা যায় তবে বাহন কারী প্রানী টি গান গাইতে ,নাচতে জানবে ।

।আর এই যুক্তি ব্যবহার করে হয়ত ---কিছু দিন পর সকল প্রাণী কে নিয়ন্ত্রন করা যাবে । হয়ত মশা আপনার গায়ে বেন বেন /প্যান প্যান গান না শুনিয়ে রক বা পপ মিউজিক শুনিয়ে রক্ত খাবে ,হাতি এসে বলবে---

ভাই আমার পিঠে এসে বসেন অনেক দিন জিমে যাই না ......

কিন্তু বিপ্তত্তি অন্য জায়গাতে DNA সাপোর্টেড ফরমেট এ তিনি ডেটা পাবেন কোথায়?

তার জন্য এখন কোন পথ ই নাই ।তবে যদি হোয়াইট বার্ণ ,গ্রে ডিফেন্স এর ডেটা সে পায় ...

 

------------

এদিকে রিভান পাহাড়ে বেড়াতে গিয়ে একটি মুড়ানো পেকেটে কি একটা বাসায় এনেছে । পরে তার বাবা মা খাবারের  সময় খুলে ফেলেছে পেকেট টি।একদিন পরে ই অজানা কি কারনে

দুজন ই অসুস্থ ।রিভান তার আংকেল রিকুভা কে সব বললে রিকুভা বুঝতে পারে ।নিরাপদ ভাবে ই ছিল পোলেনিয়াম টুকরো টি। খোলে ফেলে ই বিপত্তি এনেছে ।

কিন্তু উপায় ।ভেবে না পেয়ে উদাস মনে হারিয়ে আছে রিভান ও ,লোভা ।সেদিন পৃথিবী তে ঘটল এক বিরল ঘটনা ।প্লাজমা রেইন ।লন্ড-ভন্ড পৃথিবির

সব পাওয়ার স্টেশন ।ধ্বংস হয়ে গেসে অনেক স্থাপনা ।ইলেক্ট্রোমেগনেটিক ফোর্স ,প্লাজমা সব কিছু গুড়িয়ে দিয়েছে ।বিদ্যুৎ কেন্দ্র গুলো,ধ্বংস স্তুপ ,ইউরেনিয়াম বিস্ফোরন.........

পাহাড়ি অঞ্চল রিকুভা ,রিভান, ও লোভা দের এলাকা ।পাহাড়ে লোভা ও রিভান । লোভার দেখানো দূরে একটা মরিচিকার মত জিনিষ টা দেখতে কিছুক্ষন পর লুটিয়ে পরল রিভান ।

ঊচু পাহাড়ে অজ্ঞান রিভান কে ধরতে পারল না লোভা ।অচেতন হয়ে খুব দ্রুত বেগে নিচের দিকে গড়িয়ে পড়ছে... মরিচিকার মত গর্ত টি তে গড়িয়ে পরে গেল অচেতন রিভান ।

কিছুক্ষন পর বিকট শব্দে সাউন্ড ও বার্তা র ধ্বনি । সামনে এগোনোর সাহস পাচ্ছে না লোভা । মরিচিকার মত গর্তটি থেকে আলো ছড়িয়ে পড়ছে ।

অল্প কিছুক্ষন পর ই থেমে গেলো আলোর ঝলকানি । ---সিসস্টেম রিবুটেড --,নিউ ইউজার এডেড...এরকম কিছু শব্দ ভেসে এল লোভার কানে --সাথে সাথে ধাক্কা খেয়ে শুন্যে ভেসে এল রিভান ।

লোভা নিজের ছানা ভড়া চোখ বিশ্বাস করতে পারছেন নাহ ।

 

লোভা দ্রুত অসুস্থ ভাই কে সাথে পেয়ে বাসার পথে নিয়ে চলছে...

রিকুভার  বাড়ির সামনে ।

রিকুভার তাদের দেখতে পেয়ে বাড়িতে নিয়ে সেবা করে একটু সুস্থ হলে জানতে চায় কি ভাবে এরকম টি হল ।

লোভা তাকে সব বলল ।হাটতে হাটতে যখন রিকুভার ল্যাব এর সামনে তখন ই এলার্ম ।ভেরিয়েবল DNA কি যেন সংকেত দিচ্ছে সাথে সাথে শক্তিশালি সিগনাল

রিসিভ করতে শুরু করল ।রিকুভা চমকিত কিন্তু কিছু বুঝতে পারছে না ।বার বার রিভান কে বাসা থেকে দূরে নিয়ে আবার যখন কাছে আসে

তখন সিগনাল স্ত্রেংন্থ বৃদ্ধি পায় , সে যখন ভাল ভাবে সব কিছু লোভার কাছ থেকে শুনল ।সে অবাক চোখে লোভাকে দেখে ।রিভান চিন্তিত ।

কি বুজেছেন আঙ্কেল?

রিভান,লোভা জানতে চায় আংকেল রিকুভা র কাছে ।

রিকুভা কোন একটা বিষয় চিন্তা করতে থাকলে  রিভান বুঝতে পারে সে কোন কিছু তাদের কাছ থেকে লুকিয়ে যাচ্ছে ।

কিন্তু বিষয় টা রিভান ও লোভা র কাছে গুরুত্বপুর্ণ নয় ।তাড়াতাড়ি বাসায় চলে আসে । বাবা মা দুজন ই অত্যান্ত অসুস্থ্য ।তেজস্ক্রিয় তার মাত্রা

প্রচন্ড তাই মৃত্যুর সময় এগিয়ে আসছে ভেবে নিজেকে অসহায় লাগে রিভানের ।তার আগ্রেহের তেজস্ক্রিয়তাই পিতা মাতা হীন হবার কারন হয়ে দাড়িয়েছে ।

সে রাস্তায় বেড়োতেই রিকুভা তার সাথে দেখা করার জন্য এগিয়ে আসছে......

বাসায় নিয়ে গেল অনেক টা জোর করে ই -----

---প্লাজমা রেইন এর কারনে কোন একটি ডেটা সেন্টার ওপেন সার্কিট হয়ে গিয়েছিল ।তাই সকল নেটওয়ার্ক ডিস্কানেক্টেড হয়ে গিয়েছিলো ।রিভানের দেহের মধ্য দিয়ে ডেটা টান্সফার হয়েছে ।তাই পুরূ সিস্টেম রিবুট হয়েছে এবং

রিভান একজন ইউজার হিসেবে যুক্ত হয়েছে ।কিন্তু কিভাবে  হল তা মিলছে না রিকুভার কাছে ।কারন বায়োলজিক্যাল টিস্যু সেখানে ক্ষতিতে রূপ নেইয়ার কথা ।

আসলে তাই--যখন রিভান অচেতন হয়ে পাহাড়ে গরিয়ে পরে তখন রেডিয়েশন এক্সেপ্টেবল রেঞ্জে চলে যায় ।ফলে যখন সিস্টেম একটিভ হয় রিভান কে তাদের ইউজার হিসেবে প্রাইমারি অটোমেশন এর মাধ্যমে সুস্থ্য করে ...

রিকুভা আজ তাকে অনেক কিছু ই বলতে চাচ্ছে কিন্তু রিভান শুনতে চাচ্ছে নাহ ।কারন বাড়িতে তার বাবা মা পোলেনিয়াম তেজস্ক্রিয়তায় মৃত্য পথে...

দ্রুত বাসায় গিয়ে বাবা মা র করুন চেহেরা দেখে আর থাকতে পারছে না  রিভান ।বাসা থেকে আবার রিকুভা র কাছে ।কিন্তু এবার রিকুভা এক ফন্দি এটে বসে আছে ।

সে রিভান কে কাজে লাগাতে চায় ।

সে আবার রিভান কে সেখানে যেতে ।রিভান বাসায় এলে রিকুভা বিভিন্ন কৌশলে তাকে বসে আনার চেস্টা করতে থাকে ।

সে রিভান কে পাহাড়ে নিয়ে আসে । মরিচিকার মত সেই গর্তে আবার প্রবেশ করার জন্ন রিভান কে বলে ।কিন্তু রিভান কেন যাবে ?

এক সময় রিকুভা রিভান কে বলে যদি সে ডেটা সেন্টার থেকে DNA এর সকল তথ্য তাকে এনে দেয় তাহলে তার বাবা মা কে বাচানো যাবে ।

রিকুভা ব্লাক রেডিয়ান্স এর ইউনিক রেডিয়েশন দিয়ে dna তে আপলোড করবে ।এবং সে ডেটা ইনফ্রারেড রেডিয়েশন করে তার বাবা মায়ের শরীরে প্রবেশ করাতে পারলে বেচে যাবেন ।অন্য দিকে যদি মি.রিকুভা ডেটা সেন্টার থেকে প্রাপ্ত এসব ইনফরমেশন  ব্যাবহার করে বিভিন্ন অন্যায় ,অত্যাচার ,এমন কি সকল প্রানীদের দেহে বিষাক্ত ভাইরাস

বা  ব্যাকটেরিয়ার জিবানু প্রবেশ করায় তাহলে ধ্বংস হয়ে যাবে মানব তথা পৃথিবি ।তাই   রিভান চিন্তা করছে তার চেয়ে নিজের জীবন ও বাবা মা কে বিদায় দেয়া ই মঙ্গল ।

কিন্তু রিভানের সারা জীবনের শখ সে যদি পালটে দিতে পারত সমাজের অন্যায় ,দেশের বিশৃংখল ও বিকৃত মস্তিষ্কের রাজনৈতিক ব্যাক্তিদের সঠিক ও ন্যায় এর রাজনীতি তে ফিরে আনতে ।

কিন্তু ----রিভানের শখ কোন টা বাচাবে ।

Md.Majharul islam

Dept.: Electrical and Electronic engineering

Semester: ½(1st year 2nd semester)

Mobile:  01813598254

Email: majharul30@gmail.com

7 comments:

  1. Sci fi না article ঠিক বুঝলাম না । আরও ভাল হওয়া দরকার ছিল ।

    ReplyDelete
  2. এই রকম DNA কবে জানি আসে :)
    তাহলে ত সব ই সম্ভব হইত... :v

    ReplyDelete
  3. ভাল লেখেছেন ।

    ReplyDelete
  4. Sabiha Tasneem JesseJanuary 11, 2014 at 12:36 PM

    golper cheye boigganik kochkochani onk beshi.fole kisui bojha jayni.

    ReplyDelete