Wednesday, December 11, 2013

এলিয়েনদের আক্রমন

মোহাম্মাদ নূর উদ্দিন


সিএসই ২/২


 

ছুটির দিন। নিত্যনৈমত্তিক এর মত আজকেও জোহাদের ঘুরতে বের হওয়া। প্রাত্যহিকের চেয়ে আজকের বিকেল টা একটু ভিন্ন। গত কিছুদিনের পরিচিত জন নেই আজ পাশে, মাথার মধ্যে কতগুলো

উদ্ভট চিন্তা আর সংসয়। নদীর পাড়ে পড়ন্ত বিকেলে বসে সে ভাবে মস্তিষ্কে এত পরিবর্তন কি আনা সম্ভব? বিবর্তন ও কি কোন দিন পারবে এই গ্রহের প্রানির মধ্যে এই পরিবর্তন আনতে।

এক মাস আগের কথা, দিনটি ছিল ৩০০৩৩ সালের ০৩ মার্চ, প্রতিদিনের মতই সে ঘুরতে এসেছিল এখানে, এই নদীর ই পাড়ে, হাটার সময় হটাৎ চোখে পড়ল একটু সামনে গাছের নিচে কেউ একজন একা

দাড়িয়ে। সচরাচর সে এখানে কাউকে দেখে না, লোকজন যা আসে একটু দুরের স্পটেই সবাই থাকে। কোন কিছু না ভেবেই একটু কাছে গিয়েই এক্সকিউজ মি, প্রতিউত্তরেঃ এক্সকিউজ মি। আমি জোহাদ,

আমি সানাম।

এই এলাকায় নতুন এসেছেন?

কেন বলুন তো ?

না মানে, যারা এখানে ঘুরতে আসে তারা সাধারণত ঐ যে, ঐ স্পট টা তেই থাকে।

ও আচ্ছা, জি হ্যাঁ নতুন এসেছি।

আশেপাশেই উঠেছেন নাকি ?

জি হ্যাঁ।

ফ্যামিলি নিয়েই ?

জি হ্যাঁ।

ঘুরতে বেরুলেন ?

জি হ্যাঁ।

জোহাদ মনে মনে ভাবে, এই মেয়ে সব কথার উত্তরে "জি হ্যাঁ" "জি হ্যাঁ" করে ক্যান :/ । চেহারাটা ও একটু কেমন জানি, বিশেষ করে মাথা টা। :/ । ধুর  ফরেনার ও তো হতে পারে।

আপনি কি বাইরের কোন দেশ থেকে এসেছেন ?

জি হ্যাঁ।

(আবারও "জি হ্যাঁ") ও আচ্ছা ।

আপনি কি এ এলাকাতেই থাকেন ?

হুম।

আপনি প্রতিদিন এখানে ঘুরতে আসেন ?

হ্যাঁ।

আজকে আসি। আবার আসলে দেখা হবে :)

বাই ।

জোহাদ কিছুক্ষন ঘুরাঘুরির পর, বাসায় ফিরে। পরের দিন ঘুরতে গিয়ে একই জনের সাথে দেখা। এবার মেয়েটিই জিজ্ঞসে করল কেমন আছেন ? ভালো। আপনি? ভালোই।

পড়াশুনা করেন আপনি?

হ্যাঁ।

কি নিয়ে পড়েন?

সংখ্যা তত্ত্ব নিয়ে টুক টাক ঘাটাঘাটি করি, এই যা।

ও। ভালোই।

বুঝলেন, একটা প্রবলেম নিয়ে কিছুদিন চিন্তায় আছি, কোন সল্যুশন পাচ্ছি না।

কি সেটা? বলা যাবে ?

প্রবলেম টা এই রকম, ৫০০ থেকে বড় যেকোনো সংখ্যা কে ফ্যাক্টরিয়াল করলে সে সংখ্যার শেষ থেকে যে ডিজিট টা প্রথমে মৌলিক হবে,  তাকে ৯ দিয়ে গুন করে গুণফলের অংকগুলোকে যোগ করে

প্রাপ্ত যোগফল থেকে ৫ বিয়োগ করলে যে সংখ্যা পাওয়া যাবে তা কত? আর শেষ থেকে মৌলিক ডিজিট এর ক্রম কত?

মেয়েটা কিছুক্ষণ আকাশের দিকে তাকিয়ে চিন্তা করল। তারপর বলল প্রথম কোশ্চেন এর আন্সার তো মোটামুটি সহজ আছে।

জোহাদ তো অবাক, এত তাড়াতাড়ি কীভাবে সল্যুশন বের করল মেয়েটা!!

জোহাদ বলল আন্সার টা কত তাহলে ?

মেয়েটা বলল ৪ ।

জোহাদ চোখ বড় বড় করে মেয়েটার দিকে তাকিয়ে বলল কীভাবে ?

মেয়েটা একটা সিস্টেম দেখিয়ে দিল তাকে ।

পরের কোশ্চেন এর আন্সার টা ও তাহলে দিয়ে দাও, জোহাদ বলল। মেয়েটা বলল একটু সময় লাগবে, কালকে দেই। ওকে ।

জোহাদ বলল তুমি কি সংখ্যা তত্ত্ব নিয়ে কাজ কর?

জি হ্যাঁ ।

তুমি তো অনেক ব্রিলিয়ান্ট! অনেক ভালো করবে তুমি।

না, অত ভালো না ।

সংখ্যা নিয়ে আরেকটু জেনে নেয়া যায় কিনা, সেটা ভেবে জোহাদ গল্প করতেছিল ।

হটাৎ মেয়েটা বলে উঠল - আজকে আসি। আবার আসলে দেখা হবে :)

জোহাদ বলল আচ্ছা। আমি প্রায় প্রতিদিন ই আসি, তুমিও চাইলে আসতে পার।

জোহাদ তার গবেষণার পাশাপাশি একটা বহুজাতিক রোবটিক সংস্থায় কাজ করে ।

অফিস এ একদিন গল্প হচ্ছিল বৈশ্বিক উষ্ণায়ন নিয়ে, উত্তর দক্ষিন মেরুতে বরফ তেমন একটা নেই। কিছুদিন আগে জোহাদ ইন্টারনেট এ ঘাটাঘাটির এক পর্যায়ে কয়েক হাজার বছর ধরে আপডেট হয় না

এমন একটা সাইট এ ঢুকে কিছু ইন্টারেস্টিং জিনিস দেখে পড়া শুরু করেছিল, এবং জানতে পেরেছিল উত্তর দক্ষিন মেরুতে বরফ গলা শুরু হয়েছে, এবং তা অব্যাহত থাকলে সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা

আগামী ১৫০ বছরে ৫ ইঞ্চি বাড়বে। এটা জোহাদ বলল । সবাই বলল কিন্তু এখন তো উত্তর দক্ষিন মেরুতে বরফ নেই বললেই তো চলে, তবুও সমুদ্র পৃষ্ঠের উচ্চতা তো তেমন একটা বাড়ে নি।

তাহলে এডুইন হাবল এর তত্ত্ব অনুসারে মহাবিশ্ব সম্প্রসারণশীল এর অংশ হিসেবে পৃথিবীর কি আয়তন বেড়ে গেল? কিন্তু বাড়লে ও এতই বেড়ে গেল ? আরেকজন বলে উঠল । এমন সময় একজন

পত্রিকার একটা নিউজ দেখে বলল দেখ তো এটা, নিউজ টা ছিল এরকম যে, পাশের নক্ষত্রের একটা গ্রহ থেকে এলিয়েনরা এই গ্রহে নিয়মিত আসা যাওয়া করতেছে গত এক মাস ধরে ধারণা করা হচ্ছে, কিন্তু

সেগুলো ডিটেক্ট করা যাচ্ছে না তারা ঠিক কোথায়, কীভাবে আসতেছে। আমাদের সংস্থার হেড কোয়ার্টার থেকে ও তো কোন ইনফরমেশন পেলাম না এত দিন। একজন বলে উঠল গতকাল নাকি অফিসে

এ বিষয় এর সাথে যায় এমন একটা মেইল এসেছে আমাদের এখানকার নির্বাহী প্রধান এর কাছে। যাই হোক বিষয়টা কিন্তু ভয়ানক। হয়ত আজকেই আমাদের কাছে নতুন প্রোজেক্ট এসে পড়বে।

দুইদিন পর জোহাদ আবার নদীর পাড়ে ঘুরতে যাবে ভেবে বাসা থেকে বের হল।

বের হয়ে ২ মিনিট হাটার পর ই পেছন থেকে ডাক শুনতে পায়, জোহাদ। পেছনে তাকিয়ে দেখে সানাম। হাই। ভালো আছ ?

জি হ্যাঁ।

তুমি ভালো ?

এইতো। কিন্তু তুমি এইদিকে, তোমার বাসা কি এই দিকে ?

না। একটু কাজ ছিল। তাহলে তোমার বাসা এই দিকে?

হুম। তো কাজ শেষ ?

জি হ্যাঁ। গত দুই দিন ঘুরতে যাও নি ?

ব্যাস্ত ছিলাম, তাই যাওয়া হয় নি।

ও আচ্ছা। তোমার প্রবেল সল্যুশন নিয়ে? নতুন প্রবলেম যোগ হল নাকি ?

প্রবলেম তো আছেই, অফিস এ ও নতুন প্রোজেক্ট এ কাজ করতে হচ্ছে। তোমাকে বলা হয় নি, আমি একটা রোবটিক সংস্থায় ও কাজ করছি।

রোবট এর কথা শুনে সানাম একটু চোখ বড় করল।

কি প্রোজেক্ট বলা যাবে?

এসব বলতে বলতে তারা নদীর পাড়ে এসে পড়ল। জোহাদ বলল চল ঐদিকটায় বসি।

তারা গিয়ে বসে পড়ল, যেখানে বসল সেখানটায় ঘাস ছিল না তাই মাটিতেই বসে পড়া।

সানাম বলল এদিকটায় তো তেমন মানুষ আসে না, জোহাদ বলল হ্যাঁ। ঐ দিকে আরও দূরে গেলে কি আরও কম মানুষ। জোহাদ বলল তাই হওয়ার কথা। নদীর পাড়ে যাইতে থাকলে এমন যায়গা ও

কি পাওয়া যাবে যেখানে কোন মানুষ ই থাকবে না। জোহাদ বলল হ্যাঁ এমন তো কত যায়গা ই আছে।

জোহাদ ঐদিনের সল্যুশন ও আরো কিছু কোশ্চেন করল।

সানাম বলল ও, ঐদিনের সল্যুশন টা নাও বলে হাতে একটা কাগজ ধরিয়ে দিল, কিন্তু সেটা প্রিন্ট করা। নতুন কোশ্চেন গুলার আন্সার ও একটু পর পর দিতে লাগল, জোহাদ তো অবাক। তাকে তো আমাদের

সংস্থায় নিতে পারলে অনেক ভালো হয়, জোহাদ বলল তুমি আমার সাথে আমি যেখানে কাজ করি সেখানে যাবে? সানাম বলল দেখি।

সানাম বলল - আজকে আসি। আবার আসলে দেখা হবে :)

জোহাদ হাসি মুখে ওকে, বাই ।

 

মোটামুটি জনশূন্য একটা এলাকায় কিছু মানুষ তাবুর মত টানাল ২/১ মাসের মত হবে। সারাদিন তারা ঘরের ভিতরেই কাটায়। বের হতে তেমন একটা দেখা যায় না । মাঝে মাঝে দুই একটা গাড়ি আসে

আবার চলে যায় এই যা। আসে পাশে যে এলাকা আছে তা একটু দূরে, তাই হয়ত তাদের সাথে তেমন একটা মিশে না তারা। দুইজন কে পাশের দুইটা এলাকায় দেখা যায় কিছু মানুষের সাথে কথা বলতে।

এই দুইজন যখন পাশের এলাকায় যায়, সেখানকার মানুষজন তাদের পিছু নেয়, বিশেষ করে পিচ্চি রা। প্রথম প্রথম অবশ্য বেশি হত ব্যাপারটা, এখন অনেকটা কমে গেছে।

একজনকে এলাকার এক ব্যাক্তি প্রশ্ন করল আপনারা এখানে কেন এসেছেন? আর এত দূরেই বা কেন থাকেন?

উত্তরে লোকটি বলল আমরা সরকারের একটা প্রোজেক্ট এ এখানে এসেছি, আর আমাদেরকে ঐখানেই থাকার অনুমতি দেয়া হয়েছে।

জোহাদ এর অফিসের নতুন প্রোজেক্ট এর কাজ অনেক বেশি, তাই তাকে এই কয়েকদিন অনেক ব্যাস্ত সময় কাটাতে হচ্ছে। প্রোজেক্ট এর কাজ হচ্ছে তাদের যে রোবট গুলো আছে সেগুলোর কয়েকটাতে

কিছু সেন্সর বসানো যেগুলো বাইরে থেকে দেখা যাবে না এবং রোবট গুলোর চোখ দিয়ে কিছু রস্মি নির্গমন করা। রস্মি নির্গমন করানো তেমন কঠিন না, কিন্তু রস্মি গুলোর ধর্ম এমন হতে হবে যে

রোবট এর সামনে কোন মানুষ দাড় করালে যাতে রোবট ডিটেক্ট করতে পারে যে সামনে দাঁড়ান মানুষের মস্তিষ্কের আকার, আয়তন, এবং গঠন কেমন।

 

কয়েক দিন পর। বিকেলে জোহাদ ঘুরতে বের হল সেই চিরচেনা নদীর পাড়ে। মনে মনে ভাবতেছিল আজকে কি সানাম এর সাথে দেখা হবে। খুব সুন্দর করে কথা বলে মেয়েটা, বিশেষ করে কিছু কমন ওয়ার্ড

ব্যাবহার করে সে, যেমন "জি হ্যাঁ"। জোহাদ তার যায়গায় পৌঁছে বসে রইল। হটাৎ সানাম এর আগমন। জোহাদ বলে উঠল ভালো আছ ?

জি হ্যাঁ । জোহাদ উত্তর শুনে কিঞ্চিৎ হাসল। তুমি ভালো ?

এইতো, ভালোই।

সানাম বলল চল আজকে হাটতে হাটতে কথা বলি, সানাম রাজি হয়ে গেল।

হাটতে হাটতে সানাম বলল তোমাদের নদীর পানি গুলো সুন্দর। তোমরা মানে তোমাদের মানুষজন কি ঐদিকে ৫ কি. মি. দূরে যায় রাতের বেলা?

না, ঐদিকে তো কোন বাড়িঘর নেই। কেন বলতো ।

এমন সময় একটা সাইকেল কে সাইড দিতে গিয়ে সানাম ধাক্কা খেয়ে নদীতে পড়ে যাবে এমন অবস্থায় জোহাদ তাকে ধরে ফেলল। জোহাদের ডান হাত সানাম এর পিঠে শক্তমত একটা যায়গায় লাগল।

তখন সানাম কেমন যেন মৃতের মত চোখ বন্ধ করল, যে হাত দিয়ে জোহাদ  কে ধরে রেখেছিল তা ও ছুটে গেল। পরক্ষনেই আবার সানাম সম্বিৎ ফিরে পাওয়ার মত জোহাদ  কে ধরে উঠে পড়ল। এবার আর

কোন কথা বলছে না। দুই তিনটা শব্দ করল, কিছুই বুঝল না জোহাদ । জোহাদ  জিজ্ঞেস করল কি হয়েছে, তার ও কোন উত্তর নেই। তার ৩ মিনিট পরেই ২টা গাড়ি হুইসেল বাজিয়ে তাদের পাসের রাস্তায় এসে

দাঁড়াল, সানাম এর মত দেখতে দুইজন এসে সানামকে গাড়িতে উঠিয়ে নিয়ে গেল, তারা কয়েকটা কথা বলল কিছুই বুঝল না জোহাদ । সে দৌড়ে গাড়িগুলোর পিছনে যাওয়ার চেষ্টা করল, একটু দূরে গিয়েই

জানতে পারল টিভি তে ব্রেকিং নিউজ দেখাচ্ছে এখান থেকে ৫ কি মি দূরে একটা গ্রামের পাশে কিছু লোক এসে তাবু টেনে থেকে ছিল কিছু দিন। তারা নাকি মানুষ ছিল না, এইটা এলাকার লোকজন জানার সাথে

সাথে তারা সেখান থেকে পালিয়ে যায়।

পরের দিন অফিস থেকে তাদেরকে সে গ্রাম টাতে পাঠানো হল পর্যবেক্ষণ এর জন্য, সেখানে গিয়ে তারা জানতে পারে ঐ লোক গুলো গত রাত থেকে নদী থেকে পানি উঠিয়ে বিশাল ট্যাঙ্ক এ রাখতে

ছিল এবং একটার পর একটা ট্যাঙ্ক পুরিয়ে সেখান থেকে গাড়ি করে সেগুলো নিয়ে যাচ্ছিল আরেকটু নির্জন এলাকার দিকে। ঐ এলাকার লোকজনের সেচ এর সমস্যা হলে তারা ঐ লোকদের নিসেধ

করার পর ও যখন শুনল না, তখন এলাকাবাসী থাকায় ইনফর্ম করে এবং পুলিশ আসলে নাকি তারা কিছুক্ষণ কথা কাটাকাটি করে এবং পানি নেয়া বন্ধ করে। কিন্তু গত রাতে নাকি ওখানে বিকট শব্দ ।

এলাকা বাসি সকালে সেখানে গিয়ে দেখে বিশাল গর্ত এবং ঐ অদ্ভুত টাইপের লোকগুলো নেই ।

জোহাদ রা সেখান থেকে ব্যাক করে এবং জানতে পারে, অফিস এ নতুন মেইল এসেছে, এবং সেটা হল, কিছুদিন আগে যে পত্রিকায় এসেছিল এলিয়েন রা আসা যাওয়া করছে, সেটা সত্যি, এবং

তাদের উদ্দেশ্য হচ্ছে পৃথিবী থেকে পানি নিয়ে যাওয়া, এবং তার ই অংশ হিসেবে এই দেশে ও তারা কার্যক্রম চালায়, যেটা গত কালকে বন্ধ হয়েগেছে। আরও জানা গেছে তারা আটলান্টিক এর একটা

যায়গা থেকে পানি সরিয়ে নিচ্ছে এবং সেটা বারমুডা ট্রায়ঙ্গেল কাছাকাছি কোন যায়গায়। ভয়ঙ্কর ব্যাপার হচ্ছে ঐ এলিয়েনরা রোবটদের প্রায় মানুষের আকৃতি দিয়ে বানায় শুধু মাথার আকৃতি ছাড়া, এবং

আর্টিফিসিয়াল ইন্তিলিজেন্স এত ইউজ করে যে মানুষ থেকে পৃথক করা অনেক কঠিন যেটা এখন তাদের টাস্ক।

জোহাদ বাসায় এসে ভাবে সানাম ও তাদের অন্তর্ভুক্ত। জোহাদ ভাবে আমারা কি পৃথিবী কে পারব মুক্ত করতে? পারব কি এলিয়েনদের বানানো রোবট কে সনাক্ত করার রোবট বানাতে ?

কত গুলো চিন্তা জোহাদের মাথায় ঘুরপাক খায়, জোহাদরা কাজ করে যায় পৃথিবীকে মুক্ত করার আসায় দৃঢ় প্রত্যয়ে , যদিও তারা ফলাফল জানে না ... ...

1 comment: